Skip to main content

Feature Post

Wapka Site Make Part 2 [Theme Modified]

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  তো আমরা গতকাল Header এর কাজ করেছে।  তো আজকে আমরা Footer এর কাজ করবো এবং তার সাথে আমরা wapka Login Page এবং SignUp Page এর কাজ করব।  Wapka কিছু ইনফরমেশনঃ স্বাভাবিক ভাবে আমরা যেই Wapka Browser করে থাকি সেটি Wapka Update Version. কিন্তু এখনো Mobile Version আছে নিচে দুটি কোড দেওয়া লিংক দিয়ে দিচ্ছি।  https://wapka.org/ https://m.wapka.org/ [বিঃদ্রঃ এটি আমি ব্যবহার করে কাজ করছি] Wapka Footer User Code প্রথমে Wapka সাইটে আপনার একাউন্ট লগিন করুন। এবার আপনার তৈরি করা সাইটে যান। এবার Pages এ ক্লীক করুন।  এবার Footer নামে Page এর Manager এ ক্লীক করুন। এবার Codes এ ক্লীক করুন।  এবং সবগুলো Codes মার্ক করে কেটে দিন। এরপর আবার Footer Page এ থেকে। এবার একদম নিচে দেখুন Tag Codes আছে ওটাতে ক্লীক করুন। এবার নিচের কোড টি দিয়ে দিন। <div id="footer"> <div class="footer-atas"> <b><a href="/" id="bottom" style="color:#d8043c">Home</a> » <a href="/logout">

দ্বন্দ্ব নিরসন। দ্বন্দ্ব নিরসনের উপায়সমূহ।


দ্বন্দ্ব নিরসনের উপায়সমূহ

 শিল্প,  প্রতিষ্ঠানে শ্রম, ব্যবস্থাপনার মধ্যে যেমন- দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতে পারে তেমনি এর প্রতিকারেরও ব্যবস্থা রয়েছে । সাধারণত দ্বন্দ্ব নিরসনের যেসব ব্যবস্থা বা পদ্ধতি ব্যবহৃত হয় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো :

১. এড়িয়ে যাওয়া : 

দ্বন্দ্ব থেকে সংশিষ্টতা প্রত্যাহার করে নেয়াকে এড়িয়ে যাওয়া বা পরিহারকরণ বলে । এক্ষেত্রে বিরোধের সকল পক্ষই দ্বন্দ্ব থেকে নিজেদের সরিয়ে নেয় । ছোটখাটো ও কম জটিলতাপূর্ণ দ্বন্দ্ব থেকে প্রতিষ্ঠানেও নিজেদের মধ্যে উত্তম সম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে অভিযোগকারীরা নিজেদের

গুটিয়ে নেয় বা ঘৃন্য এড়িয়ে চলে । Time is a great healer নীতির আওতায় মীমাংসাকারী যখন ঘন্বকে এড়িয়ে চলে বা মীমাংসার জন্য দীর্ঘ সময় কাটিয়ে দেয় তখন জমে আপনা - আপনিই দ্বন্দ্ব স্তিমিত হয়ে আসে এবং এর নিরসন হয় । 

২. অভিন্ন লক্ষ্য :

এ পদ্ধতি অনুযায়ী দ্বন্দ্বপূর্ণ যেসব বিষয় সম্পর্কে সংশিষ্ট সকল পক্ষ ঐকমত্য পোষণ করে সেসব বিষয়ের উপর অধিক গুরুত্ব দেয়া হয় । অর্থাৎ সংশিষ্ট সকল পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য অভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ ও সে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানো হয় । নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌছার নিমিত্তে দ্বন্দ্বের পক্ষসমূহ দ্বন্দ্ব নিরসনের একমত হয় । 

৩. বলপ্রয়োগ :

ঘন্দ্ব নিরসনের এটি এমন একটি পদ্ধতি যেখানে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে দ্বন্দ্ব নিরসনের প্রচেষ্টা চালানো হয় । সাধারণত ঊর্ধ্বতন নির্বাহিগণ চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে সংশিষ্ট পক্ষসমূহের মধ্যে দ্বন্দ্ব নিরসনের উদ্যোগ নেন । উদাহরণ হিসেবে বলা যায় , দু'জন সাধারণ শ্রমিকের মাঝে গোলমাল শুরু হলো । এমতাবস্থায় ফোরম্যান শাস্তি প্রদানের কথা বলে তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করে । এতে তাদের গোলযোগ বন্ধ হয়ে যায় । অর্থাৎ দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্য এক্ষেত্রে বলপ্রয়োগ করা হয় । বলপ্রয়োগের মাধ্যমে দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্য তিনটি পন্থার আশ্রয় নেয়া হয়ে থাকে । যথা- 

( ক ) ব্যক্তিগত প্রাধান্য দ্বন্দ্ব বল প্রয়োগ। 

( খ ) সম্মিলিত প্রাধান্য

( গ ) সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রাধানের বলে বল প্রয়োগ । 

৪. আপোষ :

এ পদ্ধতিতে উভয়পক্ষের মধ্যে সৃষ্ট বিরোধ নিরসনে আলাপ - আলোচনা ও মতবিনিময়ের সুযোগ সৃষ্টি করে সমঝোতায় পৌঁছানোর জন্য প্রচেষ্টা চালানো হয় । দ্বন্দ্ব নিরসনের এটি একটি কার্যকরী আলোচনা , মধ্যস্থতা ও সালিশির মাধ্যমে আপোষরফা করা যেতে পারে । 

৫. আচরণ পরিবর্তন : 

এ পদ্ধতি অনুযায়ী সৃষ্ট বিরোধের সাথে সংশিষ্ট সকল পক্ষের মাঝে আচরণগত পরিবর্তন আনয়ন করা হয় । এক্ষেত্রে কোন একটি পক্ষকে বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের কথা বলে দ্বন্দ্ব নিরসনে অনুপ্রাণিত করা হয় । আচরণ পরিবর্তনের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে পরামর্শ ও সহায়তা পদ্ধতির আশ্রয় গ্রহণ করা হয়ে থাকে । 

৬. সালিশি এ ব্যবস্থায় দ্বন্দ্বে লিপ্ত পক্ষগুলো : 

সমস্যা সমাধানের জন্য মধ্যস্থতাকারীর আশ্রয় গ্রহণ করে । এক্ষেত্রে মধ্যস্থতাকারী কতকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করেন । যেমন- সমস্যা চিহ্নিতকরণ , সমস্যার ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ , বিকল্প নির্ধারণ এবং চূড়ান্তভাবে বিকল্প পছন্দকরণ প্রভৃতি । এভাবে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে সালিশ দ্বন্দ্ব নিরসন করে । উল্লেখ্য , সালিশির রায় সংশিষ্ট সকল পক্ষ মানতে বাধ্য থাকে । 

৭. সহযোগিতার মনোভাব দ্বন্দ্ব :

সংশিষ্ট পক্ষসমূহের মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব ও ছাড় দেয়ার প্রবণতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দ্বন্দ্ব নিরসন করা যেতে পারে । এক্ষেত্রে নিজেদের ভুল স্বীকার করে নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষকে সুবিধাদানের জন্য অপর পক্ষ সহযোগিতার হাত সম্প্রসারণ করতে পারে । এক পক্ষ অন্য পক্ষের স্বার্থ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেও দ্বন্দ্বের নিরসন ঘটানো হয় ।

৮. সমস্যা সমাধান এপ্রোচ : 

দ্বন্দ্বের বিষয়কে উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে , খোলাখুলিভাবে সংঘর্ষের পার্থক্য করে সঠিক সমাধান খুঁজে নিয়ে দ্বন্দ্বের নিরসন করা হয়ে থাকে । 

৯. কার্যের সমন্বয় বিধান :

 প্রতিষ্ঠান ও দলের কার্যক্রমের মধ্যে সমন্বয় । বিধান করে সংশিষ্ট পক্ষসমূহের মধ্যে দ্বন্দ্বের নিরসন করা যেতে পারে । 

১০. কাজ ও কাজের অবস্থান পুনবিন্যাস :

দ্বন্দ্বে সংশিষ্ট পক্ষসমূহের কাজের ধরন এবং কাজের অবস্থান পুনর্বিন্যাস করেও দ্বন্দ্ব নিরসন সম্ভব । এক্ষেত্রে যন্ত্রপাতিসমূহকে এমনভাবে সাজানো ও প্রতিস্থাপন করা হয় যাতে দ্বন্দ্বের এক পক্ষের সাথে অনর্য পক্ষের কাজে কোনো সংশিষ্টতা না থাকে । ভিন্নমুখী কাজ ও অবস্থানের মাধ্যমে দ্বন্দ্বের নিরসন সম্ভব । 

এসব দ্বন্দ্ব নিরসনের প্রধান কয়েকটি হাতিয়ার বা কৌশল । এসব কৌশল ব্যবহার প্রয়োগ করে দ্বন্দ্ব নিরসনের প্রচেষ্টা গ্রহণ করা সম্ভব ।

Comments

Popular posts from this blog

র্কায বিশ্লেষন। বিশ্লেষণের গুরুত্ব। কার্য বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তা।

  Table of content র্কায বিশ্লেষন। র্কায বিশ্লেষন কি। র্কায বিশ্লেষন কাকে বলে। র্কায বিশ্লেষন বলতে কি বুঝায়। বিশ্লেষণের গুরুত্ব। কার্য বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তা কার্য বিশ্লেষন/ কার্য বিশ্লেষন কি/  কার্য বিশ্লেষন কাকে বলে/  কার্য বিশ্লেষন বলতে কি বুঝায়। ধারাবাহিক পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে পদ বা কার্যের মৌলিক উপাদনসমূহ নির্ধারণের প্রক্রিয়াকে কার্য বিশ্লেষণ বলে । কার্য নির্দিষ্টকরণ হলো কার্য বিশ্লেষণের আরেকটি আরেকটি ফলাফল । কোন কাজ যথাযথভাবে সম্পাদন করতে হলে দরকার যথাযথ মানব সম্পদের । একটি কাজ সম্পাদন করার জন্য নিযুক্ত কর্মীর বা মানব সম্পদের কি ধরনের যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা , শিক্ষা , দক্ষতা , প্রশিক্ষণ থাকা উচিত তার একটি বিস্তারিত তালিকাকেই কার্য নির্দিষ্টকরণ বলে । একটি সংগঠনে সঠিক মানব সম্পদ নিয়োগের জন্য কার্য নির্দিষ্টকরণ বিশেষ প্রয়োজন । কার্য নির্দিষ্ট করা হলে কর্মী নিয়োগ সহজতর হয় এবং মানব সম্পদ ব্যবস্থাপক এই কার্য নির্দিষ্টকরণ অনুসারে উপযুক্ত কর্মী সচেষ্ট হন । নিচে কার্য নির্দিষ্টকরণের কয়েকটি সংজ্ঞা ও ধারণা তুলে ধরা হলো : Table of Content  Centro এর মত Edwin B. Flippo এর মত Decen

Wapka Site Make Part 2 [Theme Modified]

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  তো আমরা গতকাল Header এর কাজ করেছে।  তো আজকে আমরা Footer এর কাজ করবো এবং তার সাথে আমরা wapka Login Page এবং SignUp Page এর কাজ করব।  Wapka কিছু ইনফরমেশনঃ স্বাভাবিক ভাবে আমরা যেই Wapka Browser করে থাকি সেটি Wapka Update Version. কিন্তু এখনো Mobile Version আছে নিচে দুটি কোড দেওয়া লিংক দিয়ে দিচ্ছি।  https://wapka.org/ https://m.wapka.org/ [বিঃদ্রঃ এটি আমি ব্যবহার করে কাজ করছি] Wapka Footer User Code প্রথমে Wapka সাইটে আপনার একাউন্ট লগিন করুন। এবার আপনার তৈরি করা সাইটে যান। এবার Pages এ ক্লীক করুন।  এবার Footer নামে Page এর Manager এ ক্লীক করুন। এবার Codes এ ক্লীক করুন।  এবং সবগুলো Codes মার্ক করে কেটে দিন। এরপর আবার Footer Page এ থেকে। এবার একদম নিচে দেখুন Tag Codes আছে ওটাতে ক্লীক করুন। এবার নিচের কোড টি দিয়ে দিন। <div id="footer"> <div class="footer-atas"> <b><a href="/" id="bottom" style="color:#d8043c">Home</a> » <a href="/logout">