Skip to main content

Posts

Feature Post

Wapka Site Make Part 2 [Theme Modified]

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  তো আমরা গতকাল Header এর কাজ করেছে।  তো আজকে আমরা Footer এর কাজ করবো এবং তার সাথে আমরা wapka Login Page এবং SignUp Page এর কাজ করব।  Wapka কিছু ইনফরমেশনঃ স্বাভাবিক ভাবে আমরা যেই Wapka Browser করে থাকি সেটি Wapka Update Version. কিন্তু এখনো Mobile Version আছে নিচে দুটি কোড দেওয়া লিংক দিয়ে দিচ্ছি।  https://wapka.org/ https://m.wapka.org/ [বিঃদ্রঃ এটি আমি ব্যবহার করে কাজ করছি] Wapka Footer User Code প্রথমে Wapka সাইটে আপনার একাউন্ট লগিন করুন। এবার আপনার তৈরি করা সাইটে যান। এবার Pages এ ক্লীক করুন।  এবার Footer নামে Page এর Manager এ ক্লীক করুন। এবার Codes এ ক্লীক করুন।  এবং সবগুলো Codes মার্ক করে কেটে দিন। এরপর আবার Footer Page এ থেকে। এবার একদম নিচে দেখুন Tag Codes আছে ওটাতে ক্লীক করুন। এবার নিচের কোড টি দিয়ে দিন। <div id="footer"> <div class="footer-atas"> <b><a href="/" id="bottom" style="color:#d8043c">Home</a> » <a href="/logout">
Recent posts

Wapka Forum সাইট তৈরি। [Header Modify ]

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আলহামদুলিল্লাহ আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আমরা Wapka সাইটে Wapka Theme মডিফাই এর মধ্যমে তৈরি করবো। আজকে আমরা Header এর কাজ করব ।  তো চলুন শুরু করি। আজকে আমাদের Wapka Theme Make Part-1 যেসব বিষয় করে রাখবন। ১মঃ Wapka তে একাউন্ট করুন। ২য়ঃ লগিন করে নতুন একটি সাইট তৈরি করুন। ৩য়ঃ আমাদের Wapka তে ডিফল্ট যে থিম দিবে Download Theme সেটি সেট করুন।  আশা করছি এটুকু নিয়ে কারো কোন সমস্যা থাকবে না। এবার আমরা সরাসরি চলে যাবো সাইটের হোম এ।  তারপর আমরা Pages এ ক্লীক করবো।  Pages এ জাওয়ার পর আমরা অনেক পেইজ দেখতে পাবো। সেখানে Header Page খুজে বের করতে হবে হবে।তারপর ক্লীক করলেই হেডার পেজে চলে জাবে। এবার আমাদের অনেক কিছু পরিবর্তন করতে হবে তো চলুন শুরু করি। আমরা পেজে জাওয়ার পর Codes এ যাবো তারপর দেখবো একটি মাত্র কোড রয়েছে Tag Code নামে এবার Tag codes এর নিচে এরো বাটন আছে ওটাতে ক্লীক করুবো। এবার ক্লীক করে Deleted এ জাবো এবং Delete করে দিবো। এর পর Header Page এ গিয়ে Tag Codes এ ক্লীক করবো। নিচের কোড টি দিবেন। <div class="content-wrapper"><div id="hw"&

পদোন্নতির সংজ্ঞা। পদোন্নতি কাকে বলে। পদোন্নতির উদ্দেশ্য৷ পদোন্নতির গুরুত্ব।

পদোন্নতির সংজ্ঞা। পদোন্নতি কাকে বলে। সাধারণত পদোন্নতি বলতে পদের উন্নতিকেই বুঝায়। ব্যাপকভাবে বলা যায়, প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কোন কর্মীকে তার বর্তমান পদ হতে উচ্চতর এবং অধীকতর দায়িত্ব ও কর্তব্যপূর্ণ পদে উন্নীত করাকেই পদোন্নতি বলে। পদোন্নতির সাথে সাথে শুধুমাত্র যে পদের উন্নতি হয় তা নয়, বরং এর ফলে কর্মীদের বেতন, পদমর্যাদা, ক্ষমতা, দায়িত্ব কর্তব্য, গুরুত্ব এবং অন্যান্য সুযোগও বৃদ্ধি পায়। কর্মীদের কাজের উৎসাহিত, অনুপ্রাণিত ও প্রতিভা বিকাশের একটি উত্তম কৌশল হলো পদোন্নতি। তবে, অনেক সময় সুবিধাদি একই সাথে বৃদ্ধি না ঘটলেও তাকে পদোন্নতি বলা যায়। যেমন পদোন্নতি হলো বেতন বৃদ্ধি ঘটল না, তাকে বলা হয় শুষ্ক পদোন্নতি বা ( Dry Promation ) পদোন্নতিকে বিভিন্ন ব্যবস্থাপনা বিশরদগণ বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন, নিম্নে কয়েকটি উপস্থাপন করা হল।   Edwir B. Flippo এর মতে মর্যাদা ও দায়িত্বের দিক থেকে উন্নততর এক পদ / চাকরি থেকে অন্য চাকরিতে পরিবর্তনের সাথে পদোন্নতির সম্পর্কিত। Pigors and myers এর মতে  পদোন্নতি হলো কোন কর্মীকে অপেক্ষাকৃত চাকরিতে উন্নয়ন। ভালো এই অর্থে যে , এতে অধিকতর দায়িত্ব মর্যাদা বা সম্ভ্

অভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক যোগাযোগ। সাংগঠনিক যোগাযোগের ফর্ম।

  অভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক যোগাযোগ সাংগঠনিক যোগাযোগের অর্থ সাংগঠনিক যোগাযোগ হল সংস্থার ভিতরে এবং বাইরে তথ্য, ধারণা এবং মতামত বিনিময়।  সাংগঠনিক যোগাযোগ শুধুমাত্র ব্যবসায় নয়, হাসপাতাল, গীর্জা, সরকারী সংস্থা, সামরিক সংস্থা এবং একাডেমিক প্রতিষ্ঠানেও যোগাযোগ নির্দেশ করে।  ব্যবসায়িক বা অব্যবসায়ী যাই হোক না কেন প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেরই কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং স্টেকহোল্ডার থাকে।  এই লক্ষ্যগুলি অর্জন নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডার গ্রুপের সাথে সফল যোগাযোগের উপর।  তাই যোগাযোগকে যে কোনো প্রতিষ্ঠানের অংশ ও পার্সেল হিসেবে বিবেচনা করা হয়।   সাংগঠনিক যোগাযোগের কিছু বিশিষ্ট সংজ্ঞা নীচে উদ্ধৃত করা হয়েছে: গোল্ডহাবারের মতে সাংগঠনিক যোগাযোগকে পরস্পর নির্ভরশীল সম্পর্কের নেটওয়ার্কের মধ্যে বার্তার প্রবাহ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়৷   উইলিয়াম স্কট মতে সাংগঠনিক যোগাযোগ হল এমন একটি প্রক্রিয়া যা সাংগঠনিক লক্ষ্যগুলি অর্জন করার উদ্দেশ্যে প্রতিক্রিয়া দ্বারা নিশ্চিত করা ধারণাগুলির সংক্রমণ এবং সঠিক প্রতিলিপিকে জড়িত করে৷ যে সাংগঠনিক যোগাযোগ হল তথ্যের বিনিময়৷  একটি সংস্থার অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক স্টেকহোল্ডারদে

আন্তঃব্যক্তিগত যোগাযোগের কার্যকারিতা বাড়ানোর উপায়। আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের সমস্যা দূর করার উপায়

আন্তঃব্যক্তিগত যোগাযোগের কার্যকারিতা বাড়ানোর উপায় / আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের সমস্যাগুলি দূর করার উপায়  আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ কার্যকর হবে না যদি এর প্রতিবন্ধক কারণগুলি যথাযথভাবে চিহ্নিত করা না হয় এবং অপসারণ করা হয়।  অতএব, আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ কার্যকর করার জন্য প্রতিবন্ধক কারণগুলিকে অপসারণ করতে হবে।  আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের প্রতিবন্ধকতা/সমস্যা দূর করার উপায় নিম্নরূপ: 01. আত্ম-সচেতনতা বৃদ্ধি:  যদি ব্যক্তিরা তাদের যোগাযোগের উদ্দেশ্য সম্পর্কে অসচেতন থাকে তবে যোগাযোগ সফল হবে না।  অতএব, যোগাযোগ কার্যকর করার জন্য ব্যক্তিদের তাদের আন্তঃব্যক্তিক উদ্দেশ্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত। 02. অনুভূতি সম্পর্কে সচেতনতা :  আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগে, প্রেরককে তার অনুভূতি সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।  অতএব, যোগাযোগকারীকে বার্তাটি প্রকাশ করা উচিত যেখানে তিনি এটি পর্যবেক্ষণ করেছেন বা অনুভব করেছেন।  যদি প্রেরক তার অনুভূতি সম্পর্কে সতর্ক না হন, তাহলে তিনি ভালোভাবে যোগাযোগ করতে পারবেন না। 03. অনুভূতির স্ব-প্রকাশকারী:  শুধুমাত্র অনুভূতি সম্পর্কে সচেতন হওয়া নয়, আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ সফল করার জন্য সেই অনুভূতির প্রকা

দ্বন্দ্ব নিরসন। দ্বন্দ্ব নিরসনের উপায়সমূহ।

দ্বন্দ্ব নিরসনের উপায়সমূহ  শিল্প,  প্রতিষ্ঠানে শ্রম, ব্যবস্থাপনার মধ্যে যেমন- দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতে পারে তেমনি এর প্রতিকারেরও ব্যবস্থা রয়েছে । সাধারণত দ্বন্দ্ব নিরসনের যেসব ব্যবস্থা বা পদ্ধতি ব্যবহৃত হয় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো : ১. এড়িয়ে যাওয়া :  দ্বন্দ্ব থেকে সংশিষ্টতা প্রত্যাহার করে নেয়াকে এড়িয়ে যাওয়া বা পরিহারকরণ বলে । এক্ষেত্রে বিরোধের সকল পক্ষই দ্বন্দ্ব থেকে নিজেদের সরিয়ে নেয় । ছোটখাটো ও কম জটিলতাপূর্ণ দ্বন্দ্ব থেকে প্রতিষ্ঠানেও নিজেদের মধ্যে উত্তম সম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে অভিযোগকারীরা নিজেদের গুটিয়ে নেয় বা ঘৃন্য এড়িয়ে চলে । Time is a great healer নীতির আওতায় মীমাংসাকারী যখন ঘন্বকে এড়িয়ে চলে বা মীমাংসার জন্য দীর্ঘ সময় কাটিয়ে দেয় তখন জমে আপনা - আপনিই দ্বন্দ্ব স্তিমিত হয়ে আসে এবং এর নিরসন হয় ।  ২. অভিন্ন লক্ষ্য : এ পদ্ধতি অনুযায়ী দ্বন্দ্বপূর্ণ যেসব বিষয় সম্পর্কে সংশিষ্ট সকল পক্ষ ঐকমত্য পোষণ করে সেসব বিষয়ের উপর অধিক গুরুত্ব দেয়া হয় । অর্থাৎ সংশিষ্ট সকল পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য অভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ ও সে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানো

বাংলাদেশের সরকারি অফিসের শৃঙ্খলা বিধান

  বাংলাদেশের সরকারি অফিসের শৃঙ্খলা বিধান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অফিসগুলোয় শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতা বজায় রাখার উপর অত্যন্ত গুরুত্ব আরোপ করে থাকেন । এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি অফিসগুলোয় শৃঙ্খলা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করার জন্য সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ( নিয়মিত উপস্থিত ) অধ্যাদেশ - ১৯৮২  জারি করেন । এই অধ্যাদেশ অনুসারে সরকারি কর্মচারীদের নিয়মিত অফিসে উপস্থিতি বিধিবিধানগুলো হলো। ১. বিনানুমতিতে কাজে অনুপস্থিতির শান্তি : যদি কোনো সরকারি কর্মচারী তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ছুটিতে যায় অথবা কাজে অনুপস্থিত থাকে তবে কর্তৃপক্ষ প্রতিদিনের অনুপস্থিতির জন্য একদিনের মূল বেতন কর্তন করতে পারবেন ।  ব্যাখ্যা : এই ধারার বিধান দুই ভাবে প্রযোজ্য হতে পারে । প্রথমত , ছুটির দরখাস্ত দাখিল করে অনুমোদনের আগেই অফিস ত্যাগ করা এবং দ্বিতীয়ত , কোন প্রকার দরখাস্ত না দিয়েই অফিস পরিত্যাগ করা । উভয় ক্ষেত্রে এই ধারা সমভাবে প্রযোজ্য , এই ধারার প্রতিদিনের ঘটনার জন্য একদিনের মূল বেতনের সমান অর্থ কাটা যাবে । বাড়িভাড়া ভাতাসহ অন্যান্য ভাতাদি কর্তন করা যায় না । প্রতি মাসের একদিনের মূল বেতনের সমান অর্থ