Skip to main content

Feature Post

Wapka Site Make Part 2 [Theme Modified]

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  তো আমরা গতকাল Header এর কাজ করেছে।  তো আজকে আমরা Footer এর কাজ করবো এবং তার সাথে আমরা wapka Login Page এবং SignUp Page এর কাজ করব।  Wapka কিছু ইনফরমেশনঃ স্বাভাবিক ভাবে আমরা যেই Wapka Browser করে থাকি সেটি Wapka Update Version. কিন্তু এখনো Mobile Version আছে নিচে দুটি কোড দেওয়া লিংক দিয়ে দিচ্ছি।  https://wapka.org/ https://m.wapka.org/ [বিঃদ্রঃ এটি আমি ব্যবহার করে কাজ করছি] Wapka Footer User Code প্রথমে Wapka সাইটে আপনার একাউন্ট লগিন করুন। এবার আপনার তৈরি করা সাইটে যান। এবার Pages এ ক্লীক করুন।  এবার Footer নামে Page এর Manager এ ক্লীক করুন। এবার Codes এ ক্লীক করুন।  এবং সবগুলো Codes মার্ক করে কেটে দিন। এরপর আবার Footer Page এ থেকে। এবার একদম নিচে দেখুন Tag Codes আছে ওটাতে ক্লীক করুন। এবার নিচের কোড টি দিয়ে দিন। <div id="footer"> <div class="footer-atas"> <b><a href="/" id="bottom" style="color:#d8043c">Home</a> » <a href="/logout">

বাংলাদেশের সরকারি অফিসের শৃঙ্খলা বিধান

 



বাংলাদেশের সরকারি অফিসের শৃঙ্খলা বিধান

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অফিসগুলোয় শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতা বজায় রাখার উপর অত্যন্ত গুরুত্ব আরোপ করে থাকেন । এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি অফিসগুলোয় শৃঙ্খলা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করার জন্য সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ( নিয়মিত উপস্থিত ) অধ্যাদেশ - ১৯৮২  জারি করেন । এই অধ্যাদেশ অনুসারে সরকারি কর্মচারীদের নিয়মিত অফিসে উপস্থিতি বিধিবিধানগুলো হলো।

১. বিনানুমতিতে কাজে অনুপস্থিতির শান্তি :

যদি কোনো সরকারি কর্মচারী তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ছুটিতে যায় অথবা কাজে অনুপস্থিত থাকে তবে কর্তৃপক্ষ প্রতিদিনের অনুপস্থিতির জন্য একদিনের মূল বেতন কর্তন করতে পারবেন । 

ব্যাখ্যা : এই ধারার বিধান দুই ভাবে প্রযোজ্য হতে পারে । প্রথমত , ছুটির দরখাস্ত দাখিল করে অনুমোদনের আগেই অফিস ত্যাগ করা এবং দ্বিতীয়ত , কোন প্রকার দরখাস্ত না দিয়েই অফিস পরিত্যাগ করা । উভয় ক্ষেত্রে এই ধারা সমভাবে প্রযোজ্য , এই ধারার প্রতিদিনের ঘটনার জন্য একদিনের মূল বেতনের সমান অর্থ কাটা যাবে । বাড়িভাড়া ভাতাসহ অন্যান্য ভাতাদি কর্তন করা যায় না । প্রতি মাসের একদিনের মূল বেতনের সমান অর্থ কাটতে হবে , তবে সেলফ্ ড্রয়িং অফিসারের । ( Self drawing officer ) বেলায় বেতন বিল হতে এই অর্থ কর্তন করার নির্দেশ দিয়ে তাকে ও সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাকে এই কথা জানাতে হবে । তিনি ( সেলফ ড্রয়িং অফিসার ) emelet যদি কর্তন না করেন তা হলে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ঐ পরিমাণ অর্থ কর্তন করবেন । সেই সাথে উক্ত দিন বিনা বেতনে ছুটি হিসাবে গণ্য হবে । 

২. বিনানুমতিতে অফিস ত্যাগের শান্তি :

যদি কোনো কর্মচারী ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিনানুমতিতে অফিস চলাকালীন অফিস ত্যাগ করে তবে কর্তৃপক্ষ প্রতিটি ঘটনার জন্য একদিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কাটতে পারবে । 

ব্যাখ্যা : বিনা প্রয়োজনে ঘন ঘন ডেস্ক পরিত্যাগ করা যাবে না । কোথাও যেতে হলে গন্তব্যস্থান ও ফিরে আসার সময় সম্পর্কে পার্শ্ববর্তী ব্যক্তিকে অবহিত করতে হবে ।

৩. বিলম্ব উপস্থিতির শান্তি : 

যদি কোনো সরকারি কর্মচারী দেরিতে অফিসে আসেন তবে কর্তৃপক্ষ প্রতি দুই দিনের বিলম্বে উপস্থিতির জন্য এক দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কর্তন করতে পারবে।
ব্যাখ্যা : অফিস সময় শুরু হওয়ার এক মিনিট পর অফিসে উপস্থিতির জন্যও শাস্তি প্রদান করা যায় । যানবাহন না পাওয়া , খারাপ আবহাওয়া , সরকারি যানবাহন দেরিতে আসা বা অপরিহার্য ব্যক্তিগত কাজ কোনো বৈধ অজুহাত হিসাবে গণ্য হবে না । গুরুতর ও আকস্মিক অসুস্থতার জন্য বিনানুমতিতে অফিস পরিত্যাগ অথবা অফিসে অনুপস্থিতির ক্ষেত্রে স্বজন সমদ প্রাপ্ত মেডিকেল অফিসারের ডাক্তারি সনদের সমর্থন থাকলে বৈধ অজুহাত হিসাবে গণ্য হতে পারে । 

৪. অপরাধ পুনরাবৃত্তি শান্তি :

কোনো সরকারি কর্মচারী ৩০ দিনের মধ্যে উপরের ১ , ২ ও ৩ নং - এ বর্ণিত অপরাধ একাধিকবার করলে কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত ৭ দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কর্তন করতে পারবে । 

ব্যাখ্যা : ৩০ দিনের মধ্যে বিনানুমতিতে কার্যে অনুপস্থিতি , বিনানুমতিতে অফিস পরিত্যাগ বা বিলম্বে উপস্থিতি যদি একের অধিকবার সংঘটিত হয় তবে উপর্যুক্ত অপরাধের জন্য নির্ধারিত শাস্তি ছাড়া আরো ৭ দিনের মূল বেতন কর্তন করা যেতে পারে । যেমন -৪ দিন বিলম্বে উপস্থিতির জন্য ২ + ৭ = ৯ দিনের মূল বেতনের সমান অর্থ কাটা যাবে । অভ্যাসগত অপরাধীদের বেলায় সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা আপিল বিধি ১৯৮৫ - এর আওতায় বিভাগীয় মামলা রুজু করতে হবে । 

৫. পুনর্বিবেচনার আবেদন :

কোনো সরকারি কর্মচারী এই আইনের উল্লিখিত ১ , ২ , ৩ ও ৪ নং পয়েন্টে উল্লিখিত অপরাধের জন্য শাস্তিপ্রাপ্ত হলে ঐ সরকারি কর্মচারী আদেশ প্রাপ্তির ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ঐ আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করতে পারে এবং কর্তৃপক্ষ যথাযথ শুনানির পর উপযুক্ত মনে করলে আদেশ পুনর্বিবেচনা বাতিল অথবা বহাল রাখতে পারে । 

ব্যাখ্যা : শাস্তির আদেশ অভিযুক্তকে যথারীতি জানাতে হবে । বর্তমানে প্রচলিত বিধান অনুযায়ী পিওন বইয়ে লিপিবদ্ধ করে অথবা রেজিস্টার্ড ডাকযোগে উক্ত আদেশ জানা হয় । উভয় অবস্থাতে আদেশ প্রাপ্তির সার্ভিস রিটার্ন থাকতে হবে । আদেশ গ্রহণ অথবা গ্রহণে অস্বীকৃতির বেলায় প্রদানের প্রস্তাবের সময় হতে ৪৮ ঘণ্টা গণনা করা হবে । উক্ত ৪৮ ঘণ্টা পর তার কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না । এরূপ অবস্থায় অভিযুক্ত ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণের বাইরের ঘটনার জন্য অনিচ্ছাকৃত বিলম্বের ক্ষেত্রে ৪৮ ঘণ্টা গণনা করা হবে । উক্ত ৪৮ ঘণ্টা পর তার কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না । এরূপ অবস্থায় অভিযুক্ত ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণের বাইরের ঘটনার জন্য অনিচ্ছাকৃত বিলম্বের ক্ষেত্রে ৪৮ ঘণ্টায় পর পুনর্বিবেচনার জন্য দরখাস্ত গ্রহণ করা যাবে । পুনর্বিবেচনার ক্ষেত্রে শুধু সাক্ষীর স্মারক , সিদ্ধান্ত এবং সিদ্ধান্তের কারণগুলো লিপিবদ্ধ করা প্রয়োজন । 

৬. পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাথে পরামর্শ : 

সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা নিয়মিত উপস্থিতি অধ্যাদেশ - ১৯৮২ এর কোনো বিষয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাথে পরামর্শের কোনো আবশ্যকতা নেই । 

ব্যাখ্যা : যেসব ক্ষেত্রে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরামর্শ প্রয়োজন হয় তা পাবলিক সার্ভিস কমিশন ( কনসালটেশন রেগুলেশন ) ১৯৭৯ - তে উল্লিখিত আছে । সরকারি কর্মচারী ( শৃঙ্খলা ও আপিল ) বিধি - ১৯৮৫ - এর ৭ ( ৭ ) বিধি মোতাবেক গুরুতর শাস্তির ক্ষেত্রে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাথে পরামর্শ করা যেতে পারে । কিন্তু এই অধ্যাদেশের আওতায় শাস্তির ক্ষেত্রে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাথে পরামর্শের কোনো আবশ্যকতা নেই । 

৭. আদালতের এখতিয়ার রহিত :

বর্তমান অধ্যাদেশের আওতায় কোনো কার্যক্রম বা আদেশের বিরুদ্ধে কোনো আদালতের কোনোরূপ প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না । ব্যাখ্যা : এই অধ্যাদেশের অধীনে কোনো কার্যক্রম বা আদেশের বিরুদ্ধে কোনো দেওয়ানি আদালতে বা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুন্যালে কোনো প্রকার মামলা দায়ের করা যাবে না ।

Comments

Popular posts from this blog

দ্বন্দ্ব নিরসন। দ্বন্দ্ব নিরসনের উপায়সমূহ।

দ্বন্দ্ব নিরসনের উপায়সমূহ  শিল্প,  প্রতিষ্ঠানে শ্রম, ব্যবস্থাপনার মধ্যে যেমন- দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতে পারে তেমনি এর প্রতিকারেরও ব্যবস্থা রয়েছে । সাধারণত দ্বন্দ্ব নিরসনের যেসব ব্যবস্থা বা পদ্ধতি ব্যবহৃত হয় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো : ১. এড়িয়ে যাওয়া :  দ্বন্দ্ব থেকে সংশিষ্টতা প্রত্যাহার করে নেয়াকে এড়িয়ে যাওয়া বা পরিহারকরণ বলে । এক্ষেত্রে বিরোধের সকল পক্ষই দ্বন্দ্ব থেকে নিজেদের সরিয়ে নেয় । ছোটখাটো ও কম জটিলতাপূর্ণ দ্বন্দ্ব থেকে প্রতিষ্ঠানেও নিজেদের মধ্যে উত্তম সম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে অভিযোগকারীরা নিজেদের গুটিয়ে নেয় বা ঘৃন্য এড়িয়ে চলে । Time is a great healer নীতির আওতায় মীমাংসাকারী যখন ঘন্বকে এড়িয়ে চলে বা মীমাংসার জন্য দীর্ঘ সময় কাটিয়ে দেয় তখন জমে আপনা - আপনিই দ্বন্দ্ব স্তিমিত হয়ে আসে এবং এর নিরসন হয় ।  ২. অভিন্ন লক্ষ্য : এ পদ্ধতি অনুযায়ী দ্বন্দ্বপূর্ণ যেসব বিষয় সম্পর্কে সংশিষ্ট সকল পক্ষ ঐকমত্য পোষণ করে সেসব বিষয়ের উপর অধিক গুরুত্ব দেয়া হয় । অর্থাৎ সংশিষ্ট সকল পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য অভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ ও সে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানো

র্কায বিশ্লেষন। বিশ্লেষণের গুরুত্ব। কার্য বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তা।

  Table of content র্কায বিশ্লেষন। র্কায বিশ্লেষন কি। র্কায বিশ্লেষন কাকে বলে। র্কায বিশ্লেষন বলতে কি বুঝায়। বিশ্লেষণের গুরুত্ব। কার্য বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তা কার্য বিশ্লেষন/ কার্য বিশ্লেষন কি/  কার্য বিশ্লেষন কাকে বলে/  কার্য বিশ্লেষন বলতে কি বুঝায়। ধারাবাহিক পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে পদ বা কার্যের মৌলিক উপাদনসমূহ নির্ধারণের প্রক্রিয়াকে কার্য বিশ্লেষণ বলে । কার্য নির্দিষ্টকরণ হলো কার্য বিশ্লেষণের আরেকটি আরেকটি ফলাফল । কোন কাজ যথাযথভাবে সম্পাদন করতে হলে দরকার যথাযথ মানব সম্পদের । একটি কাজ সম্পাদন করার জন্য নিযুক্ত কর্মীর বা মানব সম্পদের কি ধরনের যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা , শিক্ষা , দক্ষতা , প্রশিক্ষণ থাকা উচিত তার একটি বিস্তারিত তালিকাকেই কার্য নির্দিষ্টকরণ বলে । একটি সংগঠনে সঠিক মানব সম্পদ নিয়োগের জন্য কার্য নির্দিষ্টকরণ বিশেষ প্রয়োজন । কার্য নির্দিষ্ট করা হলে কর্মী নিয়োগ সহজতর হয় এবং মানব সম্পদ ব্যবস্থাপক এই কার্য নির্দিষ্টকরণ অনুসারে উপযুক্ত কর্মী সচেষ্ট হন । নিচে কার্য নির্দিষ্টকরণের কয়েকটি সংজ্ঞা ও ধারণা তুলে ধরা হলো : Table of Content  Centro এর মত Edwin B. Flippo এর মত Decen

Wapka Site Make Part 2 [Theme Modified]

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  তো আমরা গতকাল Header এর কাজ করেছে।  তো আজকে আমরা Footer এর কাজ করবো এবং তার সাথে আমরা wapka Login Page এবং SignUp Page এর কাজ করব।  Wapka কিছু ইনফরমেশনঃ স্বাভাবিক ভাবে আমরা যেই Wapka Browser করে থাকি সেটি Wapka Update Version. কিন্তু এখনো Mobile Version আছে নিচে দুটি কোড দেওয়া লিংক দিয়ে দিচ্ছি।  https://wapka.org/ https://m.wapka.org/ [বিঃদ্রঃ এটি আমি ব্যবহার করে কাজ করছি] Wapka Footer User Code প্রথমে Wapka সাইটে আপনার একাউন্ট লগিন করুন। এবার আপনার তৈরি করা সাইটে যান। এবার Pages এ ক্লীক করুন।  এবার Footer নামে Page এর Manager এ ক্লীক করুন। এবার Codes এ ক্লীক করুন।  এবং সবগুলো Codes মার্ক করে কেটে দিন। এরপর আবার Footer Page এ থেকে। এবার একদম নিচে দেখুন Tag Codes আছে ওটাতে ক্লীক করুন। এবার নিচের কোড টি দিয়ে দিন। <div id="footer"> <div class="footer-atas"> <b><a href="/" id="bottom" style="color:#d8043c">Home</a> » <a href="/logout">