Skip to main content

Feature Post

Wapka Site Make Part 2 [Theme Modified]

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  তো আমরা গতকাল Header এর কাজ করেছে।  তো আজকে আমরা Footer এর কাজ করবো এবং তার সাথে আমরা wapka Login Page এবং SignUp Page এর কাজ করব।  Wapka কিছু ইনফরমেশনঃ স্বাভাবিক ভাবে আমরা যেই Wapka Browser করে থাকি সেটি Wapka Update Version. কিন্তু এখনো Mobile Version আছে নিচে দুটি কোড দেওয়া লিংক দিয়ে দিচ্ছি।  https://wapka.org/ https://m.wapka.org/ [বিঃদ্রঃ এটি আমি ব্যবহার করে কাজ করছি] Wapka Footer User Code প্রথমে Wapka সাইটে আপনার একাউন্ট লগিন করুন। এবার আপনার তৈরি করা সাইটে যান। এবার Pages এ ক্লীক করুন।  এবার Footer নামে Page এর Manager এ ক্লীক করুন। এবার Codes এ ক্লীক করুন।  এবং সবগুলো Codes মার্ক করে কেটে দিন। এরপর আবার Footer Page এ থেকে। এবার একদম নিচে দেখুন Tag Codes আছে ওটাতে ক্লীক করুন। এবার নিচের কোড টি দিয়ে দিন। <div id="footer"> <div class="footer-atas"> <b><a href="/" id="bottom" style="color:#d8043c">Home</a> » <a href="/logout">

ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা। প্রশিক্ষণের গুরুত্ব ও প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা।


 📌Table of content


ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা 

ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন একটি অবিরাম প্রক্রিয়া বর্তমান প্রযুক্তির পরিবর্তন হচ্ছে অত্যন্ত দ্রুত । ফলে উৎপাদন , বাজারজাত করণ , প্রতিযোগিতা প্রভৃতি ক্ষেত্রে কৃতকার্যতা অর্জনের জন্য দক্ষ ব্যবস্থাপক অতি প্রয়োজন । এর সাথে আবার যুক্ত হচ্ছে বিশ্বায়ন প্রক্রিয়া । ফলে সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জন থেকে এখন প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা অর্জন ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার দিকে ব্যবসায় সংগঠনগুলো বেশি যত্নবান হচ্ছে । এমতাবস্থায় ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের গুরুত্ব বাড়িয়ে বলার অপেক্ষা রাখে ।

১. সাংগঠনিক কার্যকারিতা : 

ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন সাংগঠনিক দক্ষতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির সহায়ক । প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন কর্মীদের মনোভাব ও আচরণের পরিবর্তন সাধন করে । এটা ব্যবস্থাপকদের যে কোন সময় মোকাবেলা করার সাহস যোগায় ।

২. দক্ষতা বৃদ্ধি : 

বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার জন্য দক্ষ ব্যবস্থাপকের বিকল্প নেই । দক্ষ , ব্যবস্থাপক প্রতিষ্ঠান ও দেশের জন্য অর্থনৈতিক সম্পদ হিসাবে বিবেচনা করা হয় । 

৩. ব্যবস্থাপকীয় নিষ্ক্রয়তা : 

বর্তমান একজন ব্যবস্থাপকে বাজার অর্থনীতি মনোবিজ্ঞান , নৃ - তত্ত্ব বিজ্ঞান , আইন প্রভৃতি বিষয়সহ ব্যবস্থাপনার আধুনিক জ্ঞান দক্ষতা থাকতে হয় । এ সকল জ্ঞান তাদের সমস্যা সমাধানে সহায়তা দান করে । ফলে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা সমস্যা কম হয় । 

৪. প্রযুক্তিগত নিষ্ক্রিয়তা : 

শিল্পের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি বর্তমানে তৃতীয় ও অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক । প্রযুক্তি উন্নয়ন ও পরিবর্তন হচ্ছে অত্যন্ত দ্রুত । প্রযুক্তি উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি , পণ্যের ডিজাইন বাজারজাতকরণ কৌশল প্রভৃতি পরিবর্তন সাধন করছে । 

৫. সম্পদ সংরক্ষণ : 

ব্যবস্থাপকদের অন্যতম কাজ হলো সম্পদের সর্বত্র ব্যবহার । তাকে সম্পদের অধিক ব্যবহার ও সংরক্ষণের নিত্য নতুন কৌশল রপ্ত করতে হয় ।

৬. সিদ্ধান্ত গ্রহণ : 

বর্তমান সিদ্ধান্ত গ্রহণের গুরুত্ব অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে । অনিশ্চিত পরিবেশে সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনেক ঝুঁকি । ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ব্যবস্থাপকদের কৌশলের মাধ্যমে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত । 

৭. মানব সম্পদ সংরক্ষণ : 

বিশ্বায়নের মূলে প্রতিষ্ঠানের কৃতকার্যতা নির্ভর করে নিত্য নতুন উদ্ভাবন ও উন্নয়নের উপর । অর্থাৎ ভবিষ্যৎ ব্যবস্থাপনা কাডারের প্রয়োজনীয়তা মেটানোর জন্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন মানব সম্পদ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে । 

৮. ব্যবস্থাপনার উদ্ভব ও উন্নয়ন : 

বিশ্বায়নের মুখে প্রতিষ্ঠানের সাফল্য নির্ভর করে নতুন নতুন উদ্ভাবন ও উন্নয়নের উপর ব্যবস্থাপকের প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন এ কাজে সাহায্য করে । 

৯. প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা : 

বিশ্বায়নের ফলে প্রতিযোগিতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে । এই অবস্থায় টিকে থাকার প্রতিযোগিতামূলকভাবে টিকে থাকতে হলে পণ্যের গুণগত মান উন্নত সেবা প্রদান করতে হবে । 


বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন গুরুত্বের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সফলতা অর্জন করানো যায় , তাই ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 



প্রশিক্ষণের গুরুত্ব / প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা ।

প্রশিক্ষণ কর্মী এবং প্রতিষ্ঠান উভয়কে কতগুলো গুরুত্ব প্রদান করে । প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মী মূল্যবান কর্মীতে পরিণত হয় । আর প্রতিষ্ঠান তা বঞ্চিত লক্ষ্যার্জন করতে সক্ষম হয় । প্রয়োজনীয়তা গুলো হলো।

১. উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি : 

প্রশিক্ষণ কর্মীদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে । উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি প্রতিষ্ঠান ও কর্মী উভয়ে লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক । উৎপাদন বৃদ্ধিতে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা বৃদ্ধি পায় এবং কর্মীর সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি পায় । 

২. সময় ও সম্পদের আচার হ্রাস :

প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীরা সম্পদ এবং সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে । এতে সময় এবং সম্পদের অবচয় কমে যায় । আবার প্রশিক্ষণের ফলে একজন ব্যক্তি ও তার কার্যক্ষমতার পূর্ণ ব্যবহারে সচেষ্ট হয় । ফলে মানব সম্পদের অবচয় কম হয় ।

৩. উন্নত পণ্য ও সেবা উৎপাদন : 

প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উন্নত পণ্য ও সেবা উৎপাদন নিশ্চিত করা হয় । কারণ প্রশিক্ষিত কর্মীরা কাজের দক্ষতা অর্জন করে উৎপাদনশীল হয় । ফলে উন্নত মানের পণ্য উৎপাদন সম্ভব । 

৪. মনোবল বৃদ্ধি : 

কাজ সম্পর্কে জ্ঞান এবং দক্ষতা কর্মীর আত্মপ্রত্যায় আত্মবিশ্বাস আত্মসম্মান বৃদ্ধি করে । তাই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা হলে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মানব সম্পদের মনোবল অনেক বৃদ্ধি পায় । কর্মীদের সাথে সাথে প্রতিষ্ঠানের মনোবল বৃদ্ধি পায় । 

৫. মানব মূলধন গঠন : 

কাজের প্রশিক্ষণ পেলে এক একটি কর্মী সম্পদে পরিণত হয় । জটিল সময়ে সম্পদের ঘাটতি থাকলেও শুধু মানবীয় সম্পদ দিয়ে তার মোকাবেলা করা যায় । প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যে অর্থ বিনিয়োজিত করা হয় , তা বহুল অংশ দক্ষ জনশক্তিতে অভিজ্ঞতার রূপ লাভ করে । 

৬. দুর্ঘটনা হ্রাস : 

প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানব সম্পর্কে কাজের ঝুঁকি ও খুটিনাটি বিষয় সম্বন্ধে অবহিত করা হয় । ফলে তারা সম্ভব্য ঝুঁকি এড়িয়ে কার্য সম্পাদনে সক্ষম হয় । এতে যান্ত্রিক দুর্ঘটনা হ্রাস পায় । 

৭. দ্রুত সম্প্রসারণ : 

প্রশিক্ষণের ফলে একদল মানব সম্পদ গড়ে ওঠে ফলে প্রতিষ্ঠান দ্রুত সম্প্রসারণের উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে । এ ছাড়া নতুন করে উদ্যোগ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সম্ভব নয় । 

৮. প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি উন্নয়ন :

প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীর দক্ষ মানব সম্পদে পরিণত হয় । আর দক্ষ মানব সম্পদের কারণে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি উন্নত হয় । প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি উন্নত হলে প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো মূল্যায়ন করে ।

৯. আধুনিক প্রযুক্তি ও কলাকৌশল ব্যবহার : 

আধুনিক প্রযুক্তি ও কলাকৌশল বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হলে কর্মীরা তার সাথে পরিচিত হয়ে ওঠে । এর ফলে প্রতিষ্ঠানে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত হয় । এর ফলে প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন বৃদ্ধি পায় ।

১০. ইতিবাচক আচরণ : 

প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীর আচারণ হয় । ইতিবাচক ইতিবাচক আচরণের ফলে তারা একে অপরকে বুঝতে পারে এবং একে অপরের প্রতি সংবেদনশীল হয় । আর এ আচরণ প্রতিষ্ঠানের জন্য অনুকূল।


প্রশিক্ষণের দ্বারা উল্লেখিত প্রয়োজনীয়তাগুলো নিশ্চিত করতে চাইলে সার্বিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি নির্ধারণ প্রশিক্ষণের নীতিমালা অনুসরণ এবং তা যথাযথ মূল্যায়ন প্রয়োজন । এতে প্রশিক্ষণের প্রকৃতি অর্থ বিনিয়োগে পরিণত হয় ।

Comments

Popular posts from this blog

দ্বন্দ্ব নিরসন। দ্বন্দ্ব নিরসনের উপায়সমূহ।

দ্বন্দ্ব নিরসনের উপায়সমূহ  শিল্প,  প্রতিষ্ঠানে শ্রম, ব্যবস্থাপনার মধ্যে যেমন- দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতে পারে তেমনি এর প্রতিকারেরও ব্যবস্থা রয়েছে । সাধারণত দ্বন্দ্ব নিরসনের যেসব ব্যবস্থা বা পদ্ধতি ব্যবহৃত হয় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো : ১. এড়িয়ে যাওয়া :  দ্বন্দ্ব থেকে সংশিষ্টতা প্রত্যাহার করে নেয়াকে এড়িয়ে যাওয়া বা পরিহারকরণ বলে । এক্ষেত্রে বিরোধের সকল পক্ষই দ্বন্দ্ব থেকে নিজেদের সরিয়ে নেয় । ছোটখাটো ও কম জটিলতাপূর্ণ দ্বন্দ্ব থেকে প্রতিষ্ঠানেও নিজেদের মধ্যে উত্তম সম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে অভিযোগকারীরা নিজেদের গুটিয়ে নেয় বা ঘৃন্য এড়িয়ে চলে । Time is a great healer নীতির আওতায় মীমাংসাকারী যখন ঘন্বকে এড়িয়ে চলে বা মীমাংসার জন্য দীর্ঘ সময় কাটিয়ে দেয় তখন জমে আপনা - আপনিই দ্বন্দ্ব স্তিমিত হয়ে আসে এবং এর নিরসন হয় ।  ২. অভিন্ন লক্ষ্য : এ পদ্ধতি অনুযায়ী দ্বন্দ্বপূর্ণ যেসব বিষয় সম্পর্কে সংশিষ্ট সকল পক্ষ ঐকমত্য পোষণ করে সেসব বিষয়ের উপর অধিক গুরুত্ব দেয়া হয় । অর্থাৎ সংশিষ্ট সকল পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য অভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ ও সে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানো

র্কায বিশ্লেষন। বিশ্লেষণের গুরুত্ব। কার্য বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তা।

  Table of content র্কায বিশ্লেষন। র্কায বিশ্লেষন কি। র্কায বিশ্লেষন কাকে বলে। র্কায বিশ্লেষন বলতে কি বুঝায়। বিশ্লেষণের গুরুত্ব। কার্য বিশ্লেষণের প্রয়োজনীয়তা কার্য বিশ্লেষন/ কার্য বিশ্লেষন কি/  কার্য বিশ্লেষন কাকে বলে/  কার্য বিশ্লেষন বলতে কি বুঝায়। ধারাবাহিক পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে পদ বা কার্যের মৌলিক উপাদনসমূহ নির্ধারণের প্রক্রিয়াকে কার্য বিশ্লেষণ বলে । কার্য নির্দিষ্টকরণ হলো কার্য বিশ্লেষণের আরেকটি আরেকটি ফলাফল । কোন কাজ যথাযথভাবে সম্পাদন করতে হলে দরকার যথাযথ মানব সম্পদের । একটি কাজ সম্পাদন করার জন্য নিযুক্ত কর্মীর বা মানব সম্পদের কি ধরনের যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা , শিক্ষা , দক্ষতা , প্রশিক্ষণ থাকা উচিত তার একটি বিস্তারিত তালিকাকেই কার্য নির্দিষ্টকরণ বলে । একটি সংগঠনে সঠিক মানব সম্পদ নিয়োগের জন্য কার্য নির্দিষ্টকরণ বিশেষ প্রয়োজন । কার্য নির্দিষ্ট করা হলে কর্মী নিয়োগ সহজতর হয় এবং মানব সম্পদ ব্যবস্থাপক এই কার্য নির্দিষ্টকরণ অনুসারে উপযুক্ত কর্মী সচেষ্ট হন । নিচে কার্য নির্দিষ্টকরণের কয়েকটি সংজ্ঞা ও ধারণা তুলে ধরা হলো : Table of Content  Centro এর মত Edwin B. Flippo এর মত Decen

Wapka Site Make Part 2 [Theme Modified]

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  তো আমরা গতকাল Header এর কাজ করেছে।  তো আজকে আমরা Footer এর কাজ করবো এবং তার সাথে আমরা wapka Login Page এবং SignUp Page এর কাজ করব।  Wapka কিছু ইনফরমেশনঃ স্বাভাবিক ভাবে আমরা যেই Wapka Browser করে থাকি সেটি Wapka Update Version. কিন্তু এখনো Mobile Version আছে নিচে দুটি কোড দেওয়া লিংক দিয়ে দিচ্ছি।  https://wapka.org/ https://m.wapka.org/ [বিঃদ্রঃ এটি আমি ব্যবহার করে কাজ করছি] Wapka Footer User Code প্রথমে Wapka সাইটে আপনার একাউন্ট লগিন করুন। এবার আপনার তৈরি করা সাইটে যান। এবার Pages এ ক্লীক করুন।  এবার Footer নামে Page এর Manager এ ক্লীক করুন। এবার Codes এ ক্লীক করুন।  এবং সবগুলো Codes মার্ক করে কেটে দিন। এরপর আবার Footer Page এ থেকে। এবার একদম নিচে দেখুন Tag Codes আছে ওটাতে ক্লীক করুন। এবার নিচের কোড টি দিয়ে দিন। <div id="footer"> <div class="footer-atas"> <b><a href="/" id="bottom" style="color:#d8043c">Home</a> » <a href="/logout">